ডাচ্-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষা বৃত্তির কর্মসূচীর আওতায় দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বৃত্তি প্রদান করে আসছে। সেই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালের এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মেধাবি ও শিক্ষাক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদেরকে বৃত্তি প্রদান করবে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।
বৃত্তির পরিমাণ ও সময়কালঃ
শিক্ষার স্তরঃ এইচ.এস.সি.
সময়কালঃ ২ বছর
মাসিক বৃত্তিঃ ২,০০০ টাকা
মাসিক বৃত্তিঃ ২,০০০ টাকা
vবার্ষিক অনুদানঃ পাঠ্য উপকরণের জন্য এককালীন ২৫০০ টাকা ও পোশাক পরিচ্ছদের জন্য ১,০০০ টাকা
বৃত্তির জন্যে আবেদনের যোগ্যতাঃ
- সিটি কর্পোরেশন এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
- জেলা শহর এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
- গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলের স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৪.৮৩ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
আবেদনের নিয়ম ও শর্তাবলীঃ
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর শিক্ষা বৃত্তি এর আবেদন এর প্রক্রিয়া গতবারের মত এবারো অনলাইনে করা হয়েছে। ফলে সরাসরি কোন আবেদন গ্রহনযোগ্য হবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়াঃ
http://app.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship এই ঠিকানায় গিয়ে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম এর সাথে যা যা সংযুক্ত করতে হবে সেগুলো হলোঃ
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।
- আবেদনকারীর পিতা মাতার পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।
- এসএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বর পত্র ও প্রশংসা পত্রের স্ক্যান কপি।
বৃত্তির অন্যান্য নীতিমালাঃ
- যে সকল ছাত্র-ছাত্রী অন্য কোন উৎস থেকে বৃত্তি পাচ্ছেন, তাঁরা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
- গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে বৃত্তির শতকরা ৯০ ভাগ নির্ধারিত থাকবে এবং মোট বৃত্তির শতকরা ৫০ ভাগ ছাত্রীদের প্রদান করা হবে।
বৃত্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ
আবেদন শুরুর তারিখঃ ০৮ মে ২০১৮
আবেদনের শেষ তারিখঃ ০৮ জুন ২০১৮
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের তালিকা প্রকাশঃ ১১ জুন ২০১৮
প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের সকল কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর যে কোন শাখা অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত হওয়ার তারিখঃ ১৩ জুন ২০১৮ – ০৩ জুলাই ২০১৮
বৃত্তির জন্যে আবেদনের যোগ্যতাঃ
- সিটি কর্পোরেশন এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
- জেলা শহর এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
- গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলের স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৪.৮৩ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)
আবেদনের নিয়ম ও শর্তাবলীঃ
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর শিক্ষা বৃত্তি এর আবেদন এর প্রক্রিয়া গতবারের মত এবারো অনলাইনে করা হয়েছে। ফলে সরাসরি কোন আবেদন গ্রহনযোগ্য হবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়াঃ
http://app.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship এই ঠিকানায় গিয়ে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম এর সাথে যা যা সংযুক্ত করতে হবে সেগুলো হলোঃ
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।
- আবেদনকারীর পিতা মাতার পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।
- এসএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বর পত্র ও প্রশংসা পত্রের স্ক্যান কপি।
বৃত্তির অন্যান্য নীতিমালাঃ
- যে সকল ছাত্র-ছাত্রী অন্য কোন উৎস থেকে বৃত্তি পাচ্ছেন, তাঁরা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
- গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে বৃত্তির শতকরা ৯০ ভাগ নির্ধারিত থাকবে এবং মোট বৃত্তির শতকরা ৫০ ভাগ ছাত্রীদের প্রদান করা হবে।
বৃত্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ
আবেদন শুরুর তারিখঃ ০৮ মে ২০১৮
আবেদনের শেষ তারিখঃ ০৮ জুন ২০১৮
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের তালিকা প্রকাশঃ ১১ জুন ২০১৮
প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের সকল কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর যে কোন শাখা অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত হওয়ার তারিখঃ ১৩ জুন ২০১৮ – ০৩ জুলাই ২০১৮
Print Primary Selection Letter
বৃত্তির ফলাফলঃ
বৃত্তি প্রাপ্তদের তালিকা যথা সময়ে প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ডাচ বাংলা ব্যাংকের ওয়েবসাইটের এই লিঙ্কেরপাশাপাশি উক্ত ফলাফল এই পোস্ট থেকেও দেখা যাবে।